সিরিয়া যাওয়ার পথে খালেদা জিয়া ও তার ছেলে আটক

লন্ডন প্রতিনিধিঃ রাশিয়ার আক্রমণে দিশেহারা হয়ে সিরিয়া থেকে যখন আইএস সদস্যরা পালাচ্ছে, ঠিক তখন সিরিয়ায় যুদ্ধ করতে যাওয়ার পথে আটক হলেন বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া ও তার বড় সন্তান তারেক রহমান।

লন্ডন থেকে তুরস্ক হয়ে সিরিয়ায় প্রবেশের পরিকল্পনা ছিলো তাদের। এমনটি জানিয়েছে লন্ডনের পুলিশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে আইএস এর দু’টি পতাকা, একটি চাপাতি, চাপাতি ধারানোর শান পাথর, কয়েকটি সিম কার্ড, দু’টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড, দুই লিটার দুধ, একটি হরলিক্স, বাংলাদেশের একটি টিভি চ্যানেলের মালিকের ছবি ও প্রচুর জিহাদী বই উদ্ধার করা হয়।

আটক হওয়ার পর খালেদা জিয়া ও ছেলে তারেক।

আটক হওয়ার পর খালেদা জিয়া ও ছেলে তারেক।

গ্রেফতারের পর লন্ডন পুলিশের এক কর্মকর্তা তারেক রহমান ও খালেদা জিয়াকে জেরা করেন।

পুলিশঃ তোমরা কারা?

তারেকঃ আমরা তারেক ও খালেদা।

পুলিশঃ তোমরা কী করো?

তারেকঃ তারেক লন্ডনে পড়াশুনা করে আর খালেদা বেকার।

পুলিশঃ তোমরা কেন সিরিয়া যাচ্ছো?

তারেকঃ যুদ্ধ করতে।

পুলিশঃ আইএসএর বিরুদ্ধে নাকি রাশিয়ার বিরুদ্ধে?

তারেকঃ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে।

পুলিশঃ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে বাংলাদেশে না গিয়ে সিরিয়া যাচ্ছো কেন?

খালেদাঃ এখন বাংলাদেশে কোন যুদ্ধ হচ্ছে না। সিরিয়ায় যুদ্ধ হচ্ছে, তাই সিরিয়ায় যাচ্ছি। কারণ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ অনিবার্য।

পুলিশঃ আপনিতো বৃদ্ধা রমনী, আপনি কেন যুদ্ধে যাচ্ছেন?

খালেদাঃ আমি যুদ্ধ করবো না।

পুলিশঃ তাহলে কেন যাচ্ছেন?

খালেদাঃ আমার ছেলেকে গরম দুধের সাথে হরলিক্স মিশিয়ে খাওয়াতে।

পুলিশঃ হরলিক্স খাওয়ালে কি মেরুদন্ড সোজা হয়ে যায়?

এই প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে খালেদা জিয়া আবেগাপ্লুত হয়ে যান। এসময় তিনি পুলিশের গায়ের উপর কান্নায় ভেঙে পড়েন। পুলিশ তাকে তুলে দিলে তিনি আবার ভেঙে পড়েন। পরে পুলিশ আর তাকে তোলেননি। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত খালেদা জিয়া কান্না করে যাচ্ছেন। পুলিশ আর কোন প্রশ্ন করেনি।

খালেদা ও তার ছেলের আটক হওয়ার ঘটনা বাংলাদেশে জানাজানি হলে রাজনৈতিক অঙ্গণে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, “যুদ্ধে যাওয়ার সময়ও ‘উনার’ ছবি নিয়ে যাওয়া লাগে। কত্ত পিরীতি!” অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত কোন মন্তব্য করতে অপারগতা জানিয়ে বলেন, “স্টুপিড মহিলা। একটা সিমকার্ডেরও ভ্যাট দেয়নি।”

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, “রায়ের মূলকপি হাতে পাওয়ার আগ পর্যন্ত কিছু বলা যাচ্ছে না। সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিণাশের চেষ্টা করছে।” এ কথা বলে তিনি কল কেটে দেন। প্রশ্নটা যুদ্ধারপরাধীদের বিচার নিয়ে নয়, এটি বলার জন্য পুনরায় কল করলে তার মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপনকে মুঠোফোনে কল দিলে তিনি কল রিসিভ করেননি।

7 Comments to “সিরিয়া যাওয়ার পথে খালেদা জিয়া ও তার ছেলে আটক”

  1. মারে মা – কি কুচুইক্যা বুদ্দি 😀

    Like

  2. Please don’t do like this joke Both are responsible female leader. And we should do something more then your bloody joke . This time for developing country not for fighting not to make more enemy. Keep good friendship with everyone and make yourself as proud citizen. ThThose are bad rebuke them hate them hate third generation. Nothing comment only simply followup.
    Thanks

    Like

  3. এই লেখা গুলো কি? মগবাজারের মাগির পোলাগো লেখা?? জারজের হাতের লেখার ধরন এমনি হয়।

    Like

  4. Good your post

    Like

  5. Stupid admin dont issu like this joke again its heard to he people. Otherwise we are blocked you.

    Thanks

    Like

  6. বেআদব হারামির বাচ্ছা তোর বাড়ী কোথায়
    এত সাহস পেলে কোথায়?

    Like

  7. সফি বরিশাল ।তুই তোর বাপের চোদা হলে পারলে মগবাজারে একবার আছো।তোর মা তো মাগী আছিলো ……।খানকির পোলা …।মগবাজারের পলাপাইন তোর মাকে চুদে ছিলো…।

    Like

Leave a comment